আলচনার উদ্দেশ্য (Objective):
* শাশ্বত ও সার্বজনীন জীবন ব্যবস্থা ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করা। পাশাপাশি বর্তমান ও অতীতের কয়েকটি ভ্রান্ত মতবাদের অসারতা প্রমান করা ।
* প্রধান প্রধান কয়েকটি জাহেলী মতবাদ সম্পর্কে ধারনা প্রধান করা এবং জাহেলিয়াতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা যে ইসলাম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই সম্ভব ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের মনে সে ধারনা অর্জনে সহায়তা করা ।
১. বস্তুবাদঃ
বস্তু সকল শক্তি ও ক্ষমতার মূল। বস্তুর উন্নতি সাধনের মাধ্যমেই রাষ্ট্র। সমাজ তথা বিশ্বের সামগ্রীক উন্নতি সাধন সম্ভব। এই মতবাদ অনুযায়ী ৫টি বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন হচ্ছে চরম বোকামী। এগুলো হলোঃ
* শাশ্বত ও সার্বজনীন জীবন ব্যবস্থা ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করা। পাশাপাশি বর্তমান ও অতীতের কয়েকটি ভ্রান্ত মতবাদের অসারতা প্রমান করা ।
* প্রধান প্রধান কয়েকটি জাহেলী মতবাদ সম্পর্কে ধারনা প্রধান করা এবং জাহেলিয়াতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা যে ইসলাম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই সম্ভব ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের মনে সে ধারনা অর্জনে সহায়তা করা ।
১. বস্তুবাদঃ
বস্তু সকল শক্তি ও ক্ষমতার মূল। বস্তুর উন্নতি সাধনের মাধ্যমেই রাষ্ট্র। সমাজ তথা বিশ্বের সামগ্রীক উন্নতি সাধন সম্ভব। এই মতবাদ অনুযায়ী ৫টি বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন হচ্ছে চরম বোকামী। এগুলো হলোঃ
ক. সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস, খ. ধর্মগ্রন্থে বিশ্বাস, গ. তীর্থ স্থান ভ্রমন, ঘ. কৃচ্ছতা সাধন বা উপবাস যাপন ও, ঙ. পরকাল বা পূণর্জন্মবাদে বিশ্বাস। নাস্তিক্যবাদের মূল ভিত্তি হলো এই বস্তুবাদ।
পৃথিবীতে যত ভ্রান্ত মতবাদ রয়েছে তার অধিকাংশের মূলে রয়েছে বস্তুবাদ। সমাজতন্ত্র,ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ, পুঁজিবাদ এবং পাশ্চাত্যের গনতন্ত্রের মূল ভিত্তিও বস্তুবাদ। বস্তুবাদ মানুষকে নীতিহীন বর্বর জানোয়ারে পরিনত করতে পারে। জাতিয়তাবাদের ভয়াবহতার বিস্তার বস্তুবাদের উপর বিশ্বাসের কারনেই ঘটে থাকে।
২.গনতন্ত্রঃ
এমন এক রাজনৈতিক ব্যাবস্থা যেখানে দেশের সর্বময় কতৃত্ব একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রতিনিধির কাছে থাকে এবং এই প্রতিনিধিরা জনগন কতৃক নর্বাচিত হয়ে থাকে। গনতন্ত্রকে প্রধানতঃ দুই ভাগে ভাগ করা হয় যেমনঃ ক. প্রত্যক্ষ গনতন্ত্র ও খ. পরোক্ষ গনতন্ত্র
দুর্বলতাঃ
১. জনগন সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক নয়। যদিও গনতন্ত্রে তাই দাবী করা হয়।
২. জনগন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারেনা।
৩. নির্বাচিত ব্যক্তিদের মাঝে স্বৈরাচারী মনোভাবের বিকাশ ঘটে।
৪. কেবলমাত্র রাজনৈতিক মতবাদ। কোন পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা নয়।
৫. গনতন্ত্রের বহুমুখী চরিত্রের কারনে এর প্রাতিষ্ঠানিকরুপ স্থায়ীত্ব পায়না।
৩. জাতীয়তাবাদঃ
জাতীয়তাবাদ এমন একটি মতবাদ যা একটি জনপদের মানুষের ভাষা, বর্ণ, ধর্ম, অঞ্চল, সংস্কৃতি প্রভৃতি সেন্টিমেন্টের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। যেমন বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, কৃষ্ণাঙ্গ বা স্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদ, নাৎসীবাদ, ফ্যাসিবাদ, হিন্দু বা মুসলিম জাতীয়তাবাদ ইত্যাদি।
দুর্বলতাঃ
১. নিজের জাতির প্রতি অন্ধ ভালবাসার কারনে অপর জাতির লোকেরা নিগৃহিত হয়।
২. নিজের জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য অপরের সকল অধিকার হরনে কুন্ঠিত হয় না।
৩. জাতির উপর জাতির কৃতত্ব, দখলদারিত্ব, যুদ্ধ,আগ্রাসন সকল কিছুর মূলে কাজ করে এই জাতীয়তাবাদ।
৪. মানবতাবাদের চরম দুশমন এ মতবাদটি কোন একটি জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে পৌছাতে পারলেও প্রকৃত প্রস্তাবে এই উন্নতি বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য চরম হুমকি।
৪. ধর্মনিরপেক্ষতাবাদঃ
এটা এমন এক রাষ্ট্রচিন্তা যার কোথাও ধর্মীয় বিশ্বাসের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয় না। রাষ্ট্র সীমিত মাত্রায় ব্যক্তি পর্যায়ে ধর্ম পালনের স্বীকৃতি দিলেও এটি একটি বস্তুবাদী রাজনৈতিক দর্শন যা ধর্মকে নির্মূল করার সকল পদক্ষেপই গ্রহন করে থাকে।
দুর্বলতাঃ
১. রাষ্ট্রযন্ত্র ধর্মকে নিরুতসাহিত ও নিষিদ্ধ করে।
২. রাষ্ট্রের উপর ধর্ম বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কতৃত্ব কঠোরভাবে দমন করে।
৩. এ মতবাদটি রাষ্ট্রের সাথে ধর্মের বিষয়ে আলোচনা করে।
৪. এটি একটি অসম্পূর্ণ মতবাদ যা মানব জীবনের অন্য কোন সমস্যা সম্পর্কে কোন সমাধানই দিতে পারেনা।
৫. সমাজতন্ত্র ও কমিউনিজিমঃ
যে ধরনের রাষ্ট্র বা রাজনৈতিক ব্যবস্থায় সকল সম্পদ ও ক্ষমতার মালিক রাষ্ট্র, ব্যক্তিমালিকানা ও সম্পদ অর্জন সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ, সবাই রাষ্ট্রের জন্য কাজ করে, রাষ্ট্র জনগনের নূন্যতম চাহিদাপূরন করে সেই রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে সমাজতন্ত্র বলা যায়। এটি একটি বস্তুবাদ নির্ভর নাস্তিক্যবাদী মতবাদ।
দুর্বলতাঃ
১. ব্যক্তির মত প্রকাশের স্বাধীনতা কঠোরভাবে দমন করা হয়।
২. ধর্মীয় কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়।
৩. দল বা শাসকশ্রেনী চরম স্বৈরাচারী হয়ে থাকে। ভোগ-বিলাসের ক্ষেত্রে তারা নিরংকুষ কতৃত্ব ভোগ করে থাকে।
৪. মানুষের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ আদায় করা হলেও মজুরী ও সন্মান সবার সমান।
৫. কেবলমাত্র অর্থনৈতিক দর্শন। মানব জীবনের সামগ্রীক সমস্যার সমাধানে ব্যর্থ।
৬. পুঁজিবাদঃ
ব্যক্তিমালিকানা এই মতবাদের মূলভিত্তি। এ ব্যবস্থায় ব্যক্তিই সম্পদের মালিক। এতে অন্যের কারো কোন রকম অধিকার নেই। ব্যক্তি স্বার্থপরতার নিকৃষ্টতম উদাহরন পুজিবাদ।
দুর্বলতাঃ
১. সমাজে ধনী ও দরিদ্রের মাঝে বৈষম্য সৃষ্টিকরে।
২. পুজিপতিরাই রাষ্ট্রকে নিয়ন্ত্রন করে থাকে।
৩. বুর্জোয়া ও প্রলেতারিয়েত শ্রেনীর মাঝে দ্ধন্দ্ব সৃষ্টি হয়।
৪. সুদ এই অর্থনীতির মূল হাতিয়ার।
৫. আয় বা ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাষ্ট্র, সমাজ বা নৈতিকতার কোন বাধাই পূঁজিপতিদের নিয়ন্ত্রনের ক্ষমতা রাখেনা।
৬. এটি কোন জীবন দর্শন নয় বরং সম্পূর্ণভাবে এটি অর্থনৈতিক মতবাদ।
ইসলামঃ
১. অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত সকল যুগেই ইসলাম শ্রেষ্টতম ও একমাত্র নির্ভুল জীবন ব্যবস্থা।
২. ইসলাম আল্লাহর মনোনীত একমাত্র দ্বীন।
৩. যুগে যুগে নবী রাসূলগন মানবজাতীর কাছে এই দ্বীনকে তুলে ধরেছেন। আমাদের নবী হযরর মুহাম্মদ (সঃ) এর আগমনের মাধ্যমে নবী রাসূল প্রেরণের সিলসিলার পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
৪. ইসলাম পরপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। যার অনুসরন মানুষের ইহকালে শান্তি, নিরাপত্তা ও সন্মান নিশ্চিত করে। একইভাবে পরকালীন নাযাতের পথ প্রদর্শন করে।
৫. ইসলাম মানবজাতীর ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যাসহ সকল সমস্যার নিশ্চিত ও শ্রেষ্টতম সমাধান দিতে সক্ষম।
অতএব ইসলামই মানব জাতীর মুক্তির একমাত্র পথ।
পৃথিবীতে যত ভ্রান্ত মতবাদ রয়েছে তার অধিকাংশের মূলে রয়েছে বস্তুবাদ। সমাজতন্ত্র,ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ, পুঁজিবাদ এবং পাশ্চাত্যের গনতন্ত্রের মূল ভিত্তিও বস্তুবাদ। বস্তুবাদ মানুষকে নীতিহীন বর্বর জানোয়ারে পরিনত করতে পারে। জাতিয়তাবাদের ভয়াবহতার বিস্তার বস্তুবাদের উপর বিশ্বাসের কারনেই ঘটে থাকে।
২.গনতন্ত্রঃ
এমন এক রাজনৈতিক ব্যাবস্থা যেখানে দেশের সর্বময় কতৃত্ব একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রতিনিধির কাছে থাকে এবং এই প্রতিনিধিরা জনগন কতৃক নর্বাচিত হয়ে থাকে। গনতন্ত্রকে প্রধানতঃ দুই ভাগে ভাগ করা হয় যেমনঃ ক. প্রত্যক্ষ গনতন্ত্র ও খ. পরোক্ষ গনতন্ত্র
দুর্বলতাঃ
১. জনগন সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক নয়। যদিও গনতন্ত্রে তাই দাবী করা হয়।
২. জনগন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারেনা।
৩. নির্বাচিত ব্যক্তিদের মাঝে স্বৈরাচারী মনোভাবের বিকাশ ঘটে।
৪. কেবলমাত্র রাজনৈতিক মতবাদ। কোন পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা নয়।
৫. গনতন্ত্রের বহুমুখী চরিত্রের কারনে এর প্রাতিষ্ঠানিকরুপ স্থায়ীত্ব পায়না।
৩. জাতীয়তাবাদঃ
জাতীয়তাবাদ এমন একটি মতবাদ যা একটি জনপদের মানুষের ভাষা, বর্ণ, ধর্ম, অঞ্চল, সংস্কৃতি প্রভৃতি সেন্টিমেন্টের উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে। যেমন বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, কৃষ্ণাঙ্গ বা স্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদ, নাৎসীবাদ, ফ্যাসিবাদ, হিন্দু বা মুসলিম জাতীয়তাবাদ ইত্যাদি।
দুর্বলতাঃ
১. নিজের জাতির প্রতি অন্ধ ভালবাসার কারনে অপর জাতির লোকেরা নিগৃহিত হয়।
২. নিজের জাতির শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য অপরের সকল অধিকার হরনে কুন্ঠিত হয় না।
৩. জাতির উপর জাতির কৃতত্ব, দখলদারিত্ব, যুদ্ধ,আগ্রাসন সকল কিছুর মূলে কাজ করে এই জাতীয়তাবাদ।
৪. মানবতাবাদের চরম দুশমন এ মতবাদটি কোন একটি জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে পৌছাতে পারলেও প্রকৃত প্রস্তাবে এই উন্নতি বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য চরম হুমকি।
৪. ধর্মনিরপেক্ষতাবাদঃ
এটা এমন এক রাষ্ট্রচিন্তা যার কোথাও ধর্মীয় বিশ্বাসের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয় না। রাষ্ট্র সীমিত মাত্রায় ব্যক্তি পর্যায়ে ধর্ম পালনের স্বীকৃতি দিলেও এটি একটি বস্তুবাদী রাজনৈতিক দর্শন যা ধর্মকে নির্মূল করার সকল পদক্ষেপই গ্রহন করে থাকে।
দুর্বলতাঃ
১. রাষ্ট্রযন্ত্র ধর্মকে নিরুতসাহিত ও নিষিদ্ধ করে।
২. রাষ্ট্রের উপর ধর্ম বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কতৃত্ব কঠোরভাবে দমন করে।
৩. এ মতবাদটি রাষ্ট্রের সাথে ধর্মের বিষয়ে আলোচনা করে।
৪. এটি একটি অসম্পূর্ণ মতবাদ যা মানব জীবনের অন্য কোন সমস্যা সম্পর্কে কোন সমাধানই দিতে পারেনা।
৫. সমাজতন্ত্র ও কমিউনিজিমঃ
যে ধরনের রাষ্ট্র বা রাজনৈতিক ব্যবস্থায় সকল সম্পদ ও ক্ষমতার মালিক রাষ্ট্র, ব্যক্তিমালিকানা ও সম্পদ অর্জন সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ, সবাই রাষ্ট্রের জন্য কাজ করে, রাষ্ট্র জনগনের নূন্যতম চাহিদাপূরন করে সেই রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে সমাজতন্ত্র বলা যায়। এটি একটি বস্তুবাদ নির্ভর নাস্তিক্যবাদী মতবাদ।
দুর্বলতাঃ
১. ব্যক্তির মত প্রকাশের স্বাধীনতা কঠোরভাবে দমন করা হয়।
২. ধর্মীয় কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়।
৩. দল বা শাসকশ্রেনী চরম স্বৈরাচারী হয়ে থাকে। ভোগ-বিলাসের ক্ষেত্রে তারা নিরংকুষ কতৃত্ব ভোগ করে থাকে।
৪. মানুষের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ আদায় করা হলেও মজুরী ও সন্মান সবার সমান।
৫. কেবলমাত্র অর্থনৈতিক দর্শন। মানব জীবনের সামগ্রীক সমস্যার সমাধানে ব্যর্থ।
৬. পুঁজিবাদঃ
ব্যক্তিমালিকানা এই মতবাদের মূলভিত্তি। এ ব্যবস্থায় ব্যক্তিই সম্পদের মালিক। এতে অন্যের কারো কোন রকম অধিকার নেই। ব্যক্তি স্বার্থপরতার নিকৃষ্টতম উদাহরন পুজিবাদ।
দুর্বলতাঃ
১. সমাজে ধনী ও দরিদ্রের মাঝে বৈষম্য সৃষ্টিকরে।
২. পুজিপতিরাই রাষ্ট্রকে নিয়ন্ত্রন করে থাকে।
৩. বুর্জোয়া ও প্রলেতারিয়েত শ্রেনীর মাঝে দ্ধন্দ্ব সৃষ্টি হয়।
৪. সুদ এই অর্থনীতির মূল হাতিয়ার।
৫. আয় বা ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাষ্ট্র, সমাজ বা নৈতিকতার কোন বাধাই পূঁজিপতিদের নিয়ন্ত্রনের ক্ষমতা রাখেনা।
৬. এটি কোন জীবন দর্শন নয় বরং সম্পূর্ণভাবে এটি অর্থনৈতিক মতবাদ।
ইসলামঃ
১. অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত সকল যুগেই ইসলাম শ্রেষ্টতম ও একমাত্র নির্ভুল জীবন ব্যবস্থা।
২. ইসলাম আল্লাহর মনোনীত একমাত্র দ্বীন।
৩. যুগে যুগে নবী রাসূলগন মানবজাতীর কাছে এই দ্বীনকে তুলে ধরেছেন। আমাদের নবী হযরর মুহাম্মদ (সঃ) এর আগমনের মাধ্যমে নবী রাসূল প্রেরণের সিলসিলার পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
৪. ইসলাম পরপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। যার অনুসরন মানুষের ইহকালে শান্তি, নিরাপত্তা ও সন্মান নিশ্চিত করে। একইভাবে পরকালীন নাযাতের পথ প্রদর্শন করে।
৫. ইসলাম মানবজাতীর ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যাসহ সকল সমস্যার নিশ্চিত ও শ্রেষ্টতম সমাধান দিতে সক্ষম।
অতএব ইসলামই মানব জাতীর মুক্তির একমাত্র পথ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন