😭মজলুম রোহিঙ্গা মুসলিম😭

ওমর শরীফ।

আমার এই লেখাটি সেই সব নির্লজ্জ মুসলমানদের উদ্দেশ্য করে যারা অন্ধত্ব,গোড়ামী ও বেহাপনার মধ্যে নিজেদেরকে নিস্তেজ এবং চেতনাহীন করে ফেলেছে। আজকে মায়ানমারে ,মায়াংমারের রাজ পথে আমরা এতোগুলা লাশ দেখেছি; যতগুলা রিক্সাও ঢাকার রাজপথেও থাকেনা। এতোগুলা লাশ আমরা মায়াংমারের নদীতে দেখেছি; যতগুলো বস্তাদিয়ে হয়তোবা বাংলাদেশের নদীতে একটা বাধও দেয়া হয়নাই। এতোগুলা বাচ্চাদেরকে জ্বালিয়ে মারা হয়েছে মায়াংমারে; যতগুলা ডিম বাজি করে কোন এক সকালে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে নাস্তা করা হয় নাই।  আজকে মায়াংমারের রোহিঙ্গা মুসলমান মা-বোন আর বাপ-ভাইদের উপর এমন সীমাহীন নির্যাতন হচ্ছে যা বর্ননার কোন ভাষা আমার জানা নেই। তাদের উপর এই নির্যাতনকে অতীতের সমস্ত বর্বরতা আর জাহিলিয়াতকেও আজ হার মানিয়েছে।  

সারা বিশ্বে মুসলমানরা আজ জায়গায় জায়গায় নির্যাতিত,নিপিড়িত আর শোসিত,বঞ্চিতের জীবন অতিবাহিত করছে,। সিরিয়া,ইরাক ,আফগানিস্থান,ফেলেস্টাইন, কাস্মীর থেকে শুরু করে পৃথিবীর সব জায়গায় আজকে মুসলমানদের উপর আক্রমন হচ্ছে। মুসলমানদের শিশু,মুসলমানদের মায়েরা,মুসলমানদের বোনেরা ,এদের জীবনের দাম আজকে কুকুরের দামের চেয়েও মূল্যহীন হয়ে গেছে। আজকে কোথাও যখন একজন নন মুসলিম মারা যায় সেখানে সবাই সরব হয়ে উঠে ; সেখানে আজকে মায়াংমারের ঘটনা দেখেও বিশ্ব আজ যেন ঘুমিয়ে আছে। যেখানে মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে সেখানে আজও মুসলমানরা নিজেদের মধ্যেই শতদলে বিচ্ছিন্ন; রাজনৈতিক,সামাজিক,অর্থনৈতিক ধর্মীয় সবদিক থেকে ধলা দলে বিভক্ত।অমুসলিমরা যখন মুসলিম নিধনে ব্যাস্ত সেখানে মুসলমানরা ব্যাস্ত নিজেদের মধ্যেই হানা হানি রক্তা-রক্তিতে। মায়াংমারে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যেখানে রক্তের হলি খেলা হচ্ছে সেখানে বাংলাদেশ যে দেশে ৯৫% মুসলমান;সেই দেশের মুসলমান যুবকেরা এরা বিজি রয়েছে লাইফের মধ্যে কেরিয়ার, এবং লাইফের মধ্যে সাফল্যে নিয়ে আসার জন্য।রোহিঙ্গা মুসলমানদের অঙ্গ প্রতঙ্গগুলো কেটে কেটে শরীর থেকে আলাদা করা হচ্ছে তখন এরা জিমে গিয়ে তাদের হাতের মাসাল বাড়াচ্ছে। সকল অপমান,সকল অন্যায় অবিচার এরা মুখ বুজে সহ্য করে চলছে। এদের মধ্যে পুরুষ্যেত্তের অভাব দেখা দিচ্ছে।

রোহিঙ্গাদের পরিচয়ঃ

রোহিঙ্গাদের কি পরিচয়? যেসকল প্রাণী গৃহপালিত নয় তাদের ঠিকানা বনে। কিন্তু রোহিঙ্গাদের দেশ কোনটি, কোথায় তাদের স্থায়ী ঠিকানা? মায়ানমার বলছে তারা আমাদের দেশের কেও না, তারা হচ্ছে বাঙালী।বাংলাদেশ বলছে তারা মায়ানমারের বাসিন্দা।বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রায় ১৫ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা কার্যত কোন দেশ নেয়, কোন পরিচয় নেয়। কিন্তু এই দুই বিজয়ীর দেশে রোহিঙ্গা নামক মানুষদের একটি প্রজাতি(!) আছে যারা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত বলে স্বীকৃত। তাদের ভোটের অধিকার নেই, তাদের কথা বলার অধিকার নেই। তাদেরকে রাষ্ট্রিয় ভাবে “কালার” বলে গালি দেয়া হয়। লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলমান নিজেদের ঘরবাড়ী থেকে স্থানচ্যুত হয়েছে। তবে ঘরবাড়ি থেকে রোহিঙ্গাদের উচ্ছেদ করাটাই মায়ানমার সরকারের একমাত্র অপরাধ নয়। হিউমান রাইট্স ওয়াচের মতে তাদেরকে দাস-শ্রমিক রূপে কাজ করতেও বাধ্য করা হয়েছে। বিয়েশাদী করতে তাদেরকে সরকার থেকে অনুমতি নিতে হয়। সন্তানের সংখ্যা অনুর্দ্ধ দুই জন রাখতেও তাদের উপর চাপ দেয়া হয়। দেশের এক স্থান থেকে অন্যস্থানে যেতেও তাদেরকে সরকার থেকে অনুমতি নিতে হয়। আরো গুরুতর বিষয় হলো,রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংস পলিসির নেতৃত্ব দিচ্ছে বৌদ্ধ পুরোহিতগণ।বার্মিজ এই জাতিয়তাবাদীদের হাতে রোহিঙ্গাদের নির্মূল প্রক্রিয়া শুরু হয় শতাধিক বছর আগে থেকেই।

নোবেল বিজয়ী সূচী

আমরা যে মায়াংমারের অশান্তির কথা বলছি সেই দেশেই রয়েছেন শান্তিতে পূরষ্কার বিজয়ী অং সাং সূচি ; তার দেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় পেয়েছেন তিনি নোবেল পুরুষ্কার।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর মতে সূচীর দেশ মায়ানমারের বৌদ্ধরা রোহিঙ্গাদের উপর করছেনা এমন কোন নির্যাতন নেই। রোহিঙ্গাদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে তা ফেলেস্টাইনদের উপর চালানো নির্যাতনকেও হার মানায়। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বের বুকেই রোহিঙ্গারা সবচেয়ে বেশি বিক্ষিপ্ত ও ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী।

নোবেল পুরস্কার যেমন একটি অর্জন তেমনি এটা দায়িত্বও বটে। সূচী এই পূরষ্কার পেয়ে অনেক কিছুর উর্ধ্বে উঠেছেন সত্যি কিন্তু নিজের বাড়ীতে নিজের দেশে নিগৃহীত নিপীড়িত মানুষদের নিয়ে কথা বলবেন না, কাজ করবেননা এটা হয়না। আমরা প্রতিবেশীরা এটা মেনে নেবো না। সুতরাং এখনো সময় আছে  রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করে তার এই পূরষ্কারের যথার্থতা প্রমান করতে হবে।

আমরা দেখেছি নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরে হাজার হাজার রোহিঙ্গারা যখন স্বদেশভূমি থেকে বিতাড়িত হয়ে একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই না পেয়ে বৃষ্টি-ঢেউয়ের মধ্যে দিনের পর দিন ভেসে বেড়াচ্ছিল তখন সুচি গ্রহণ করছিলেন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য প্রাপ্ত নোবেল পুরস্কার। শুধু তাই নয় এই সময়ে তাকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দেয়া হচ্ছিল জমকালো সম্বর্ধনা।

রোহিঙ্গাদের নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থানঃ

আর আমরা প্রতিবেশী মুসলিম দেশ হিসেবে কি করেছিলাম কিংবা কি করছি। যদি বলি আমাদের দেশের  রাজনীতি এখন ছাগলনীতি্তে পরিনত হয়েছে তাহলে খুব একটা ভুল হবে বলে মনে হয়না। গরু-ছাগলের একটি নীতি আছে। সেটি স্রেফ জৈবীক ভাবে বাঁচা। এমন বাঁচার মধ্যে পাশের প্রতিবেশীর প্রতি কোন কল্যাণ-চিন্তা থাকেনা। কোন নীতিবোধ বা দাযিত্বশীলতাও থাকে না। পশু তো এজন্যই পশু। এজন্যই পশু থেকে কোনরূপ মানবিক আচরণ আশা করা যায় না। গরু-ছাগলের বিশাল পাল থেকে একটিকে ধরে নিয়ে চোখের সামনে গলায় ছুড়ি চালালেও তাতে গরু-ছাগলের ঘাস-পাতা খাওয়ায় ছেদ পড়ে না। পবিত্র কোরআনে ঈমানহীন মানুষকে শুধু পশু নয়,পশুর চেয়েও অধম বলা হয়েছে। প্রতিবেশীর বেদনায় বহু মানুষও যে পশুর মতই বেদনাহীন হয় সে প্রমাণ কি কম? আমাদের দেশের সরকারের সেটিই হলো নীতি। তাই রোহিঙ্গা মুসলমানদের যতই জবাই করা হোক বা তাদের নারীদের যতই ধর্ষণ করা হোক ও তাদের ঘরবাড়ীতে যতই আগুণ দেয়া হোক, তাতে বাংলাদেশের সরকারের ও তার অনুসারিদের মনে সামান্যতম দংশনও হয় না।

যে গৃহে ১০ জন মানুষের ভাত পাক হয় সে গৃহে ২ জন মেহমান খাওয়াতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। যে বাংলাদেশের জনগণ ১৬ কোটি মানুষের আহার জোগাতে পারে তারা কি মায়ানমার থেকে প্রাণ বাঁচাতে আসা এক বা দুই লাখ মানুষকে কয়েকটি মাস বা বছর খাওয়াতে পারতো না? মানুষ শুধু পেট নিয়ে আসে না,বরং বিস্ময়কর মেধা এবং কর্মক্ষম হাত-পা নিয়েও আসে। মেধার কারণে বিশ্বের জনসংখ্যা বিগত শত বছরে বহুগুণ বাড়লেও তার চেয়েও বেশী বেড়েছে সম্পদ। ফলে আজ থেকে হাজার বছর আগে বিশ্বের স্বল্পসংখ্যক মানুষ যে রূপ বাস করতো সে তুলনায় বহুগুণ বেশী প্রাচুয্য নিয়ে বাস করে আজকের মানুষ। তাছাড়া মানুষের পানাহারের দায়িত্ব তো মহান আল্লাহর। কোন ব্যক্তিই তার রেযেক ছাড়া জন্ম নেয় না। ঈমানদারের তো এটিই বিশ্বাস। সে বিশ্বাস না থাকলে তাকে কি মুসলমান বলা যায়?  তাছাড়া প্রাণ বাঁচাতে আসা কোন মানুষই প্রতিবেশীর ঘরে আজীবন বসবাসের জন্য আসে না। আশ্রয় চায় সীমিত সময়ের জন্য। বিপদ কেটে গেলে তারা দ্রুত নিজ ঘরে ফিরে যায়। কারণ প্রতিবেশীর ঘর তা যত ভালই হোক, কখনোই নিজ ঘরের মত হয় না। তারা তো চায় তা তাদের নিজ ঘরটি দ্রুত আবার বাসের যোগ্য হোক। তাই আশ্রয়দাতা প্রতিবেশী দেশগুলির লক্ষ্য হয়,উদ্বাস্তুদের নিজ ঘরে ফিরে যাওয়ার মত একটি পরিস্থিতি দ্রুত সৃষ্টি করা। রাজনীতি তো এভাবেই মানবিক পরিচয় পায়।

আমাদের মুসলিম যুব সমাজঃ

আরে ভাই আমিতো এটা বলতেছিনা যে বন্ধুক হাতে নিয়ে যুদ্ধে নামো।সুপারম্যান হও ? সুপারম্যানরা শুধু মুভিতে হয়। কিন্তু যে রাসূল সঃ তোমাদেরকে মুসলমান হিসাবে একটা শরীর হিসাবে বলেছে সেই শরীরে যখন আঘাত লাগে উফ তো বলো। চিৎকার তো করো। ইসলাম শান্তির কথা বলে বলে চিৎকার করাটাও ভুলে যেওনা। আর ইসলামে শান্তির ধর্ম বলতে এই নয় যে, তোমাকে অত্যাচার করা হবে আর তুমি চিৎকার করা বন্ধ করে দেবে? তোমার মা,বোনকে যখন বেইজ্জত করা হবে তখন তুমি কথা বলবেনা? তোমার বাবারা চাচারা আজকে মারা যাওয়ার জন্য বিছানায় শুয়ে শুয়ে দু’বেলা খেয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছে। তোমার মসজিদে প্রতি জুম্মায় যখন যাও যখন মায়াঙ্গমারে শত শত মুসলমান নির্মন ভাবে হত্যা করা হচ্ছে তখন তোমার মসজিদে শুনতে পারো যে, নামাযের মধ্যে হাত এখানে রেখে নামায পড়বে নাকি এখানে রেখে নামায পড়বে সেটা নিয়ে কথা বলছে। তাই তোমার ঈমামদের থেকেও কোন প্রতিবাদ ও সমাধানের আশা করতে পারিনা।

তুমিযে যুবক তোমার মধ্যে যে যৌবন আছে, যে শক্তি আছে তার প্রমান শুধু তুমি এভাবেই দিতে পারো; তোমার জাতি তোমার মুসলমান ভাইদের প্রতি তোমার এতোটুকু দরদ দেখিয়ে; তাদের জন্য প্রতিবাদ করে ঢাল হয়ে পাশে দাঁড়িয়ে। আর এদেরকে সাহায্য করা মানে এই নয় যে দুই টাকা মসজিদে দিয়ে রোহিঙ্গাদেরকে সাহায্য করা।  কিংবা একটা পটো ফেসবুকে পোস্ট করে রোহিঙ্গাদের জন্য একটু দুঃখ দরদ প্রকাশ করা। কিংবা হাত তুলে রোহিঙ্গা মুসলমানদের জন্য দোয়া করা এ গুলা হচ্ছে সবচেয়ে ইজি সবচেয়ে লেইজি জিনিস ।এগুলা আমরা ইসলামের সাহায্যের কথা বলে বলে আসলে নিজেদেরকে ধোকা দিচ্ছি। এই দুনিয়াতে মুসলমানদের জন্য খাড়া হওয়ার জন্য আর কোন লোক নেই। যদি এই মুসলমানদের সাহায্য করতে হয় তবে সেই ধরনের কথা বলো যেই ধরনের কথা বললে মুসলমানদেরকে একটা সমাধান দেওয়া হবে।  পুরা দুনিয়াতে সব মুসলমানদের সমস্যা একটাই তাদেরকে অত্যাচার করা হয়। কেন? তাদের প্রবলেম একটাই এদেরকে ইসলাম অনুসরন করতে দেয়া হবেনা;মুসলমানদের দুনিয়ার বুকে বেঁচে থাকতে দেয়া হবেনা। অথচ আল্লাহ বলেছেন, আমি আমার এ জমীন আমার মুমিন বান্দাদেরকে উত্তরাধীকার সূত্রে লিখে দিয়েছি।

আমাদের করনীয়ঃ

যদি তোমার দেশ বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা মুসলমানদেরকে সাহায্য করতে না পারে তবে সেই কাজ করো যেই গভারমেন্ট রোহিঙ্গারিদেরকে সাহায্য করতে পারে । সেই রকম একটা গভারমেন্ট নিয়ে আসো।যেই গভারমেন্ট মাজলুম রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রতি সাহায্যেত হাত বাড়িয়ে দিবে। যদি তোমার দেশের ৯৫% মুসলমান থাকে আর সেই দেশের গভারমেন্ট মায়াংমারের সংখ্যালঘু মুসলমানদেরকে সাহায্য করতে না পারে। তাহলে নিজেদেরকে মুসলিম দেশ নিজেদেরকে মুসলমান বলা বন্ধ করে দাও। এমন একটা সমাধানের কথা বলো যেই সমাধান ১.২ বিলিয়ন মুসলমানদের সমস্যার একটা সলিউশান নিয়ে আসবে।

এই নির্লজ্জতা,এই নিস্তেজতা,এই চেতনাহিনতা থেকে বেরিয়ে আসো। এই অন্ধতা,এই গোড়ামী, এই জাতীয়তাবাদী,নিরপেক্ষবাদী এই সকল ডিভাইড এন্ড রুলস এই সকল যত আইডিয়াস গুলো আছে এই গুলা থেকে বেরিয়ে আসো। আজকে যদি তুমি বেরিয়ে আসো তাহলে তোমার ফিউচারে তোমার ফেমিলী তোমার বাচ্চাদের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত আশা করতে পারো। আর যদি আজকে না করো কালকে যখন তোমার ঘরে এই আক্রমন চলে আসবে তখন পুরো বিশ্ব মুসলমান যদি ফেসবুকে সেলিব্রেটি স্ক্যান্ডান নিয়ে বিজি হয়ে পড়ে তখন খুব একটা আশ্চর্য হয়োনা। কারন আজকে যদি তুমি না দাঁড়াও কালকে তোমার জন্য কেউ দাড়াবেনা। আর আজকে না দাড়ালে কালকে তোমাকেও এই দিন ফেইস করতেই হবে।

আমি আল্লাহ সুবহানা তায়ালার কাছে দোয়া করি তুমি যদি আমার এই ভিডিও দেখে থাকো আর তুমি যদি সেই মুসলমান যুবক হও যেই মুসলমান যুবকের দ্ধারা আল্লাহ সুবহানা তায়ালা এই মুসলমান এবং ইসলামকে জয় এবং বিক্টোরী দান করবেন। তাহলে তুমি যেন আজকেই এই স্ট্রাগলে মুসলমানদের জন্য নেমে আসো। তোমার ভেতরে সেই চেইঞ্জ নিয়ে আসো আর আল্লাহ যেন তোমাকেই ইসলামের বিজয়দাতা হিসেবে ঘোষনা করেন। ওয়া আখেরু দাওয়ানা আনিল হামদু লিল্লাহি রাব্বীল আলামীন। আল্লাহ হাফেজ