জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ
সেক্রেটারী জেনারেল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
ও সাবেক মন্ত্রী সমাজ কল্যাণ মন্ত্রনালয়
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ফরিদপুর শহরে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা মৃত মওলানা আব্দুল আলী একজন বড় পীর হিসেবে এখনও ফরিদপুরে সর্বজন পরিচিত।
জনাব মুজাহিদ তার পিতার সান্নিধ্য বেড়ে উঠেন। তিনি তার পিতার নিকট হতে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি প্রথমে ময়েজুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও পরে ফরিদপুর জিলা স্কুলে ভর্তি হন। সেখান হতে মাধ্যমিক পরীক্ষা সম্পূর্ন করে রাজেন্দ্র কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। জনাব মুজাহিদ চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।
জনাব মুজাহিদ অষ্টম শ্রেণী হতে ইসলামী আন্দোলন ও সামাজিক কাজের সাথে যুক্ত। তিনি Islamic Students Dawah Organizaton এর কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। জনাব মুজাহিদ এরপর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর আমীর হিসেবে ১৯৮৩ সালে দায়িত্ব নেন এবং ১৯৯৮ সালে সহকারী সেক্রেটারী জেনারেলের দায়িত্ব নেন। ২০০০ সালের ৮ ডিসেম্বর হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেলের দায়িত্ব পালন করছেন।
একজন সমাজ কর্মী হিসেবে জনাব মুজাহিদ সমধিক পরিচিত। তিনি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, ইয়াতিমখানা প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বাংলাদেশ পাবলিকেশন্স এর চেয়ারম্যান এবং সাপ্তাহিক ইংরেজী পত্রিকা The Rising Sun এর সম্পাদক ।
আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ বিশ্বর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশ ভ্রমন করেন। তিনি সৌদি আরব, বৃটেন, ফ্রান্স, জার্মানী, ইটালী, আমেরিকা, কানাডা, আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, বাহরাইন, কুয়েত, জাপান, মালয়েশিয়া, গ্রীস, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, চীন, নেপাল, থাইল্যান্ড, তুরস্ক প্রভূতি দেশ ভ্রমন করেন।
তিনি বেশ কয়েকটি বই লেখেছেন তার মধ্য উলেস্নখযোগ্য হল ‘আজকের মুসলমান ও ইসলামের দাবী, বিশ্বব্যাপী ইসলামী আন্দোলন ও জামাতের প্রবাহ, একটি স্বাচ্ছা জবাবদিহীমূলক আর্দশ গনতান্ত্রিক দল, তুরস্ক সফর প্রভুতি।
জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ২০০১ সালের ১০ অক্টোবর হতে ২০০৬ সালের ২৮ শে অক্টোবর পর্যন্ত গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সাথে তার দায়িত্ব পালন করেন।
এরকম একজন ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও গনতান্ত্রিক সরকারের সফল মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বর্তমান ডিজিটাল সরকার যে মিথ্যা মামলায় অভিযোগ তুলেছে তা ভিত্তিহীন। যে ব্যক্তি একটি পূর্ন মন্ত্রনালয় পাঁচ বছর দক্ষতার সাথে পরিচালনা করেছেন অথচ তার বিরম্নদ্ধে দুনীতির দ পাওয়া যায়না তিনি কীভাবে এরকম কাজ করতে পারেন? তা বিবেকবান মানুষ মাত্রই উপলদ্ধি করতে পারবেন। পারবেন না শুধুমাত্র আওয়ামী বাকশালী, স্বৈরাচারী, গনতন্ত্র হত্যাকারী, ধর্মনিরপেক্ষবাদী এ জুলুমবাজ সরকার।
জনাব মুজাহিদ তার পিতার সান্নিধ্য বেড়ে উঠেন। তিনি তার পিতার নিকট হতে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি প্রথমে ময়েজুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও পরে ফরিদপুর জিলা স্কুলে ভর্তি হন। সেখান হতে মাধ্যমিক পরীক্ষা সম্পূর্ন করে রাজেন্দ্র কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। জনাব মুজাহিদ চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।
জনাব মুজাহিদ অষ্টম শ্রেণী হতে ইসলামী আন্দোলন ও সামাজিক কাজের সাথে যুক্ত। তিনি Islamic Students Dawah Organizaton এর কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। জনাব মুজাহিদ এরপর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর আমীর হিসেবে ১৯৮৩ সালে দায়িত্ব নেন এবং ১৯৯৮ সালে সহকারী সেক্রেটারী জেনারেলের দায়িত্ব নেন। ২০০০ সালের ৮ ডিসেম্বর হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেলের দায়িত্ব পালন করছেন।
একজন সমাজ কর্মী হিসেবে জনাব মুজাহিদ সমধিক পরিচিত। তিনি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, ইয়াতিমখানা প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বাংলাদেশ পাবলিকেশন্স এর চেয়ারম্যান এবং সাপ্তাহিক ইংরেজী পত্রিকা The Rising Sun এর সম্পাদক ।
আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ বিশ্বর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দেশ ভ্রমন করেন। তিনি সৌদি আরব, বৃটেন, ফ্রান্স, জার্মানী, ইটালী, আমেরিকা, কানাডা, আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, বাহরাইন, কুয়েত, জাপান, মালয়েশিয়া, গ্রীস, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, চীন, নেপাল, থাইল্যান্ড, তুরস্ক প্রভূতি দেশ ভ্রমন করেন।
তিনি বেশ কয়েকটি বই লেখেছেন তার মধ্য উলেস্নখযোগ্য হল ‘আজকের মুসলমান ও ইসলামের দাবী, বিশ্বব্যাপী ইসলামী আন্দোলন ও জামাতের প্রবাহ, একটি স্বাচ্ছা জবাবদিহীমূলক আর্দশ গনতান্ত্রিক দল, তুরস্ক সফর প্রভুতি।
জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ২০০১ সালের ১০ অক্টোবর হতে ২০০৬ সালের ২৮ শে অক্টোবর পর্যন্ত গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে সফলতার সাথে তার দায়িত্ব পালন করেন।
এরকম একজন ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও গনতান্ত্রিক সরকারের সফল মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বর্তমান ডিজিটাল সরকার যে মিথ্যা মামলায় অভিযোগ তুলেছে তা ভিত্তিহীন। যে ব্যক্তি একটি পূর্ন মন্ত্রনালয় পাঁচ বছর দক্ষতার সাথে পরিচালনা করেছেন অথচ তার বিরম্নদ্ধে দুনীতির দ পাওয়া যায়না তিনি কীভাবে এরকম কাজ করতে পারেন? তা বিবেকবান মানুষ মাত্রই উপলদ্ধি করতে পারবেন। পারবেন না শুধুমাত্র আওয়ামী বাকশালী, স্বৈরাচারী, গনতন্ত্র হত্যাকারী, ধর্মনিরপেক্ষবাদী এ জুলুমবাজ সরকার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন